বর্ণ-কে প্রথা বানিয়ে ভারতবর্ষ ডুবিয়েছে নিজের কৌলিন্য
*বর্ণ-কে প্রথা বানিয়ে ভারতবর্ষ ডুবিয়েছে নিজের কৌলিন্য,* * চিন্তন বৃত্তির আধারে হয় এর নির্মাণ* *আসলে এ হলো বিজ্ঞান"* ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র - কেবল এই চতুর্বর্ণ নয়, প্রকৃতপক্ষে পঞ্চম তথা প্রথম বর্ণটি হলো দেবতা বর্ণ। ভারতবাসী নিজেকে দেবতার আসন থেকে নামিয়ে আবহমান কাল ধরে নিজেকে যুদ্ধ করতে দেখতে অভ্যস্ত করে তুলেছে যুগ যুগ ধরে। পবিত্রতাই হলো সুখ - শান্তির জননী। সেই পবিত্রতাকেই খুইয়ে মানব জাতি শান্তি - প্রেম - জ্ঞান - সুখ - আনন্দ এবং শক্তির থেকেও নিঃস্ব। এই সাতটি বর্ণের সমন্বিত রঙ হলো সাদা অর্থাৎ গৌর বর্ণ। এই বর্ণ বা রঙ কেবল বাহ্যিক রঙ ভাবলে মহাভুল হবে। এই সাত গুণের সমন্বিত মানবই আসলে পরিপূর্ণ মানব তথা শুদ্ধ মানব, দেবতা। এ হলো এক বিজ্ঞান। মনোভাব চিন্তন বৃত্তি এসবের নিরীখে আমাদের সূক্ষ শরীরের বর্ণের পোষণ হয়। আমাদের দেহের থেকে প্রায় দেড়ফুট পর্যন্ত বিস্তৃত aura বা আভা মন্ডলে ঘেরা এই আলো শরীর। একে ethric body বা সূক্ষ্ম শরীর, angelic body ফরিস্তা দেহ ইত্যাদি নামেও অভিহিত করা হয়। বর্তমানে বিশেষ ধরনের ক্যামেরায় এই আলোক দেহের ছবিও তোলা যায়। ব্রাহ...