9 tips to increase your productivity?
What is your product and what is the quality of your product?
আপনি কি productive?
এটার উত্তর হুঁ।
আপনি কিরকম পণ্য বা product বহন করেন?
আমরা সেইসব product ব্যবহার করি যেগুলোর quality ভালো হয়। কোয়ালিটির অর্থ সেটা আমাদের ভালো অনুভব করাছে কি না। অর্থাৎ প্রোডাক্ট টা আমাদের কে Comfort ও healthy রাখতে পারছে কি না। যদি সেরকম না হয় তখন আমরা প্রোডাক্ট বা পণ্য পরিবর্তন করি, তার কারণ সেটার রেজাল্ট ভালো আসেনা বলে। আপনি তখন বলেন এই কারখানার মাল টা ভালো নয়। যদি ওই ফ্যাক্টরির প্রোডাক্ট আপনাকে সুস্থ ও আরাম দিতে পারে তাহলে প্রোডাক্ট ভালো হয়। যদি ফ্যাক্টরির প্রোডাক্ট আমাদের শরীরকে খারাপ করে তাহলে মালিককে ভাবা উচিত এটা ঠিক না ভুল। এখন তুমি তোমার মালিক, আর তোমার কারখানা হলো তোমার মাইন্ড বা মন।
আপনার প্রোডাক্ট গুলি কি কি?
আপনার ভাবনাচিন্তা বা thoughts, আপনার feeling অনুভূতি, আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বা মনোভাব, আপনার কাজ বা action, আপনার personality বা বেক্তিগতভাব, আপনার উপলব্ধি, মেজাজ, আপনার ভাগ্য , আপনার ইন্টার প্রসেস । এগুলো আপনার পন্য। আপনি এগুলোকে কি রকম ভাবে ব্যবহার করেন সেটা আপনার প্রোডাক্টিভিটি। আর এটা আপনাকে নির্দেশ করে আপনি কি productive!
উপরের এই আট টা জিনিস কি ভাবে পরিচালিত হয়?
এই সাত টা জিনিস দুজন ব্যক্তির কখনো এক হয়না। দুজন ব্যক্তির Thoughts, Feeling, Attitude, Action, Habit, Personality, Destiny, Inter process আলাদা হয়।
What was the input for our thoughts? আমাদের ভাবনার নিবেস কোথা থেকে হয়?
1. Information বা তথ্য
2. Past experience বা অতীত অভিজ্ঞতা
3. Belief system বা আস্থা বা বিশ্বাস প্রণালী।
এখন তোমার আর আমার আস্থা প্রণালী বা Belief system আলাদা হয় কারণ তার অতীত অভিজ্ঞতা আলাদা বলে। অতীত অভিজ্ঞাত থেকে বিশ্বাস প্রণালী তৈরি হয়। প্রত্যেকের কাঁচামাল সম্পূর্ণ আলাদা কিন্তু আমাদের চূড়ান্ত পন্য হলো একই।
যেকোন মানুষ সেই পথ ধরে আমাদের সাথে ব্যবহার করে, আমরা সেটা অনুভব করতে পারি। তারা কেবল আমাদের সাথেই কথা বলছে আমরা অনুভব করি, লোকেরা সেভাবে আচরণ করে।
লোকেরা আসলে আমাদের সাথে নিদৃষ্ট কিছু করেনা, সেগুলি সারাদিন কেবল সেখানে চূড়ান্ত পণ্য ফেলে দেয়।আমাদের vibration কম্পন, শব্দ ও আচরণের মধ্যে এটা আছে।এখানে যা তৈরী হচ্ছে তা বেরিয়ে আসছে, যখন আমার সামনে কেউ আসছে আমার পন্য বা product তখন বেরিয়ে আসছে। এখানে কোনো ব্যক্তির মতের পরিবর্তন হচ্ছে না, আমি এখানে যা তৈরি করেছি সেই অনুসারে এটা পরিবর্তন হচ্ছে।। মানুষ বদলাইনা, আমরা বদলে যায়। আমাদের চিন্তাধারা বদলে যায়। বিশ্বাস প্রণালী পরিবর্তন করে সেটা বদলাই। আপনার product বা পন্য মানুষের উপর নির্ভর করেনা, আপনার প্রোডাক্ট বা পণ্য আপনার বিশ্বাস প্রণালী বা belief systemএর উপর নির্ভর করে।
কীভাবে আরও উত্পাদনশীল হতে হবে সে সম্পর্কে আরও একটি নিবন্ধ পড়ার আগে এটি মনে রাখবেন: নিজের এবং নিজের ভুলের প্রতি সদয় হন।
আপনি রাতারাতি আরও বেশি উত্পাদনশীল হওয়ার আশা করতে পারবেন না।
আপনি সম্ভবত আপনার কাজের অভ্যাস - ভাল এবং খারাপ উভয়ই সচেতনভাবে বা অবচেতনভাবে acting এবং অবিলম্বে পরিবর্তিত হবেন না years
ছোট সামঞ্জস্য আরও স্থায়ী পরিবর্তন হতে পারে, কিন্তু সেগুলি সময় এবং শৃঙ্খলা নিতে পারে। এটি সহজ মনে করার জন্য আপনি যখন এই জাতীয় উত্পাদনশীলতা নিবন্ধটি পড়ছেন তখন সত্যিই সহজ মনে হয়। কিন্তু এটা না. আমি এটি বিশেষজ্ঞের দৃষ্টিকোণ থেকে লিখছি না, তবে বিক্ষিপ্ততার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহকর্মীর কাছ থেকে।
কি ভাবে আপনি সঠিক কাজ choice করতে পারবেন ?
মানুষ সেইসব কাজেই বেশি সময় নষ্ট করে যেসব কাজ সে পছন্দ করে না, না তার সেইসব কাজ বেশি ভালোলাগে।
দেখে নাও যে তুমি কোন কাজে বেশি সময় নষ্ট করো।এটা ও দেখে নাও যে তুমি কোনকাজে বেশি ভালোবাসো আর ওটা কত সময় ধরে করো। আর এটাও দেখে নাও যে কাজ টা তোমার পছন্দ নয় সেটা কত সময় ধরে করছো।
আমাদের মধ্যে যে যে সংস্কর গুলো নিহিত আছে, যে সংস্কর গুলো নিয়ে চলি সেগুলো আমাদের product বা পন্য। আমরা রোজ কোনো ব্যক্তির সাথে কিরকম ভাবে আচরণ করছি, কিভাবে কথা বলছি, কিভাবে আমাদের অনুভূতি গুলো বিনিময় করি সেসবই আমাদের পন্য।
1. আমি এই কাজ গুলো করতে খুব পছন্দ করি, আপনার যে যে কাজ গুলো করতে খুব ভালো লাগে ; যে যে কাজ গুলোতে আপনি খুব এক্সপার্ট সেগুলোর একটা লিস্ট বানিয়ে নিন। সেটা বইপড়া, ফটো গ্রাফি, অঙ্কন, রান্না, গান গাওয়া, সেটা আপনি পরিবারের কাজ বা অফিসের কাজ ইত্যাদি হতে পারে। দেখুন সেগুলোই আপনি রোজ কত সময় দিচ্ছেন।
2. আমার এই কাজ গুলো খুব ভালোলাগে কিন্তু আমি এই কাজ গুলো ভালোভাবে করতে পারিনা। এটার ও লিস্ট বানান। দেখুন যে আপনি কোন কাজে গুলো ভালো তো বাসেন কিন্তু পারেন না। সেটা Public Speaking, Coding, Acting, Blogging, Singing, Marketing, Presentation skill , Communication Skill ইত্যাদি হতে পারে। যদি আপনার যে কাজ করতে ভালোলাগে কিন্তু পারেন না, তাহলে সেই কাজ গুলো আপনি শিখুন।
নিজেকে তৈরি করতে সময় ইনভেস্ট করুন, নিজে নতুন কিছু শিখতে সময় invest করুন।
3. আপনি কোন কাজ করতে পছন্দ করেন না, কিন্তু সেখানে আপনাকে সেটা বাধ্য হয়ে করতে হয়। আপনি যদি এরকম পরিস্তিতি তে আছেন যে কাজ আপনার ইচ্ছে নেই তাও আপনাকে করতে হয়,সেখানে আপনি সাফল্য পাবেন না। সেখানে আপনার সময় টা আতিবাহিত হবে, কাজের কাজ কিছু হবে না।
এটার অর্থ এই নয় যে আপনি কিরকম। এটা ভেবে নেবেন না। এখন আপনি আপনাকে চিনতে পারবেন যে আপনি কি করছেন, কোথায় আপনি সময়ের অপব্যবহার করছেন। এখনে আপনি আপনাকে জেনে পরিবর্তন করতে পারবেন।
4. না আপনার কাজ টা ভালোলাগে না আপনি কাজ টা জানেন। এরকম কাজ ও আপনাকে বাধ্য হয়ে করতে হয়।এখানে ও আপনার অনেক সময় পেরিয়ে যায়। এরকম কিছু হলে ও সেগুলো নোট করে নাও এবং দেখে নাও নিজেকে যে আপনি আপনাকে প্রোডাক্টিভ কাজে কতটা সময় দেন, না আপনার সময় unproductive কাজে নষ্ট করেন।
মানুষের কাজ দু ধরণের হয়। একটা 1. People oriented , 2.Task oriented.
কিছু লোক হয় যারা লোকের জন্য বেশি ভাবে , আর কিছু লোক হয় তারা কাজের জন্য ভাবে। এখনে তুমি কোন ক্যাটাগরি তে আছো?
Know your passion
১. নিজে কে জানো, ব্যর্থ মানুষ নিজেদের কে জানে না।
২.আপনি কোথায় আপনার অতিরিক্ত সময় আতিবাহিত করছে। ব্যর্থ মানুষ তার সময় নষ্ট করে।
এই প্রশ্নের উত্তর গুলো আপনি সৎ ভাবে দিন।
নীচে কিছু প্রশ্ন আপনাদের জন্য। মিথ্যা বলবেন না, একাজ আপনি আগে কি করেছেন?
১. আপনার বন্ধু সার্কাল কিরকম?
২. আপনি কি বন্ধু দের সাথে আড্ডায় মেতে থাকেন যেখানে ভালকিছু আলোচনা হয়না?
৩. আপনি কি অতিরিক্ত সময় গেম খেলেন? না কি
আপনি সোশ্যাল site Facebook, Whats app, Instagram এর মতন apps এ আপনার সময় নষ্ট করেন?
৪. আপনি কি প্রোডাক্টিভ কাজ করেন?
৫. আপনি কি নিজের কাজ নিয়ে সচেতন?
৬. আপনি কি গার্লফ্রেন্ড এর পিছনে অনেক সময় নষ্ট করেন?
৭. কি ধরণের কাজ করতে আপনার বেশি ভালোলাগে? যেখানে আপনার অনুভূতি ভালো হয়।
জাপানি ইকিগাই
আপনি কে ? আপনার জীবনের উদ্দেশ্য কি? এটা জানার জন্য আপনাদের একটা ছোট জাপানি গল্প বলি। জাপানের এক Island এ একটা মেয়ে অচেতন অবস্থায় শয্যাশায়ী ছিল , তার মৃত্যু হবে বলে। সেই সময় সেই মেয়েটার স্বপ্ন এসেছিল যে সে মরে গেছে ও স্বর্গ চলে গেছে। সেখানে তার পূর্বপুরুষের শব্দ ভেসে আসতে শুনতে পায়। তারা তাকে জিজ্ঞাসা করলো যে তুমি কে?
মেয়েটি উত্তরে বলল আমি মেয়রের মেয়ে।
পূর্ব পুরুষেরা বলল, আমি জিজ্ঞাসা করিনি যে তুমি কার বউ? আমি জিজ্ঞাসা করেছি তুমি কে?
তখন মেয়েটি বলল আমি চার ছেলের মা।
আবার শব্দ এলো আমি এটা জিজ্ঞাসা করিনি যে তুমি কার মা? আমরা এটা জিজ্ঞাসা করেছি যে তুমি কে?
তখন সে বলল, আমি একজন শিক্ষক।
তখন তারা বলল আমরা জিজ্ঞাসা করিনি যে তুমি কি কাজ করো?
এভাবে মহিলাটা অনেক উত্তর দিল তার নাম, তার ধর্ম, তার জাতি, সে অনেক কথা বললো শেষে সে বললো আমি ওটা যে প্রতিদিন আমাদের পরিবারের রোজ খেয়াল রাখি, রোজ তাদের যত্ন করি, আমি আমার ছেলেদের প্রতিদিন ভালো মানসিকতা তৈরি করি। এটার সে মেয়েটা কোমায় থেকে বেরিয়ে আছে ও সে ঠিক হয়ে যায়। এটার দ্বারা বোঝা যায় যে আমাদের জন্মের কিছু উদ্দেশ্য আছে আমরা কেন জন্মগ্রহণ করেছি? সেটার উত্তর সে মেয়েটা পেয়ে গেছিল অর্থাৎ মেয়েটা ইকিগাই পেয়ে গিয়েছিল ইকিগাই কথার অর্থ হল বেঁচে থাকার কারণ অর্থাৎ আপনার এ জগতে আসার কারন কি, জাপানিরা মনে করেন প্রত্যেকেরই একজন ইকিগাই থাকে, যদি সেখানে সে নিজেকে বুঝতে পারে তাহলে সে তারে ইকিগাই পেয়ে যায় অনেকের তো জীবনে পেরিয়ে যায় পাওয়ার জন্য।
Time management
এন্ড টাস্ক ম্যানেজমেন্ট
সবার কাছে ভগবান 24 ঘন্টাই সময় দিয়েছেন। পার্থক্য শুধু এটা যে কে সময়ের সঠিক ব্যবহার করছে। কোনো কঠিন কাজ হলে আমরা বলি কাজটা পরে করবো, 2 ঘন্টা পরে , দুপুরে করবো, সন্ধ্যায় করবো, সন্ধ্যায় করবো, রাতে ঘুমানোর আগে করবো, যখন হয়না তখন বলি কাল করবো। একরে আমরা কাজটা করি না। তার কারণ আমরা মানসিক চাপে থাকি বলে এরকম করি। এটা কিছু নয়, এই মানসিক চাপ টা আমরাই তৌরি করি। আমরা সহজ কাজ গুলো করি।
Mark Twain বলেছেন যে যদি তোমার কাজের লিস্টে জীবন্ত ব্যাংক খেতে হয় তাহলে তুমি সবথেকে প্রথম কাজ ওটাই করো ব্রেন ট্রেসি তার ইট দ্যাট ফ্রগ টাইম ম্যানেজমেন্ট গ্রন্থের বলেছেন যে দিনের সবথেকে কঠিন কাজটা প্রথমে করো এটা করলে আপনি stress -free বা মানসিক চাপ মুক্ত হবেন, আপনার ক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে, তার সঙ্গে সঙ্গে আপনি অতিরিক্ত কাজও করতে পারবেন।
কাজ করার সময় সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন দেখতে দেখতে আমরা অনেক সময় নষ্ট করে থাকি। আমার যে কাজটা করা এখন খুবই দরকার ;/তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে আমার মনোযোগ লাগানো উচিত কিন্তু আমরা সে মনোযোগটা হারিয়ে ফেলি যখন আমরা হোয়াটসঅ্যাপে সোশ্যাল সাইটে কোন নোটিফিকেশন দেখে সেটাকে ক্লিক করি, তারপর আর খেয়াল থাকে না ওখানে আমরা কতটা সময় নষ্ট করে। যখনই কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করবে যদি সেটা সোশ্যাল মিডিয়াতে হয় তাহলে সেখানে করুন, যদি সেখানে না হয় তাহলে আপনি আপনার ফোনের ইন্টারনেট বন্ধ করে রাখুন আর কাজ শেষ করুন।
মাল্টি-টাস্কিং বন্ধ করুন
কারণ স্যুইচিং আমাদের আরও ক্লান্ত করে তুলছে। এটি প্রায়শই পরিবর্তন এবং পরিবর্তন করতে মস্তিষ্কের শক্তি গ্রহণ করছে। আমরা বেশি উত্পাদনশীল হচ্ছি না, আমরা জিনিসগুলির তলদেশে ঝাঁকুনি দিচ্ছি। আধুনিক কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ আপনাকে আরও বেশি কেন্দ্রীভূত করার সন্ধানে আপনাকে সমর্থন করবে না, যখন ঢিল দিই, লাফালাফি এবং বেকের কাজে আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করছি তখন এটি কার্যত একটি অসম্ভব কাজ।
একসঙ্গে অনেক কাজ করতে যাবেন না। একটা একটা করে কাজ শেষ করুন। একটা time সেট করেনিন। সেই অনুযায়ী কাজ করুন। টাস্কিং বন্ধ করতে আপনাকে বন্ধ করতে হবে, নইলে আপনি কোন কাজ ভালো করে করতে পারবেনা।
স্নায়ুবিজ্ঞানের আচরণের অধ্যাপক ড্যানিয়েল লেভিটিন বলেছেন: "এই পরিবর্তনটি এমন একটি জৈবিক ব্যয় নিয়ে আসে যা আমাদের কোনও বিষয়ে মনোযোগ বজায় রাখার চেয়ে অনেক দ্রুত ক্লান্ত বোধ করে।" এবং তুমি আর কী জানো? তেঁতো স্বাদ আমাদের সহায়তা করবে না। আসলে আমাদের পরিবর্তনে কিছুক্ষণের জন্য সম্ভবত কিছুক্ষণ বিরতি নেওয়া দরকার। আবার, অধ্যাপক লেভিটিন: “লোকেরা বেশি খায়, তারা বেশি ক্যাফিন নেয়। প্রায়শই আপনার এই মুহুর্তে যা প্রয়োজন তা ক্যাফিন নয়, কেবল একটি বিরতি। যদি আপনি প্রতি কয়েক ঘন্টা নিয়মিত বিরতি না নিয়ে থাকেন তবে আপনার মস্তিষ্ক সেই অতিরিক্ত কাপ কফির দ্বারা কোনও উপকার পাবেন না। "
Follow 80/20 Rule
আপনার 20% habit বা অভ্যাস 80% জীবন পরিবর্তন করতে পারে। আপনি রোজ কি ধরণের অভ্যাস করেন সেটা দেখতে হবে আপনাকে।
Weak up আপনি সকালে কখন উঠেন,
Meditation,
yoga,
Exercise,
Study/ work,
Reading,
Eat Healthy,
Watch good movies or videos,
Phone calls,
Learn new skills.
এই 20 শতাংশ অভ্যাস গুলি আপনি যদি আপনার জীবনে করেন রোজ রোজ করেন তাহলে আপনার জীবন একটি পার্সেন্ট 80% পরিবর্তন হবে।
একবারে একটি লক্ষ্য উপর ফোকাস
কী কী গুরুত্বপূর্ণ তা আপনি কীভাবে নির্ধারণ করবেন? আপনার সংস্থা কী গুরুত্বপূর্ণ তা নির্ধারণ করে?
আপনার প্রতিষ্ঠানের অগ্রাধিকার যাই হোক না কেন, এটি কার্যকর করা আপনার কাজ। এটি করার একটি উপায় 90-90-1 নিয়মের মাধ্যমে। আপনি যদি কোনও দল পরিচালনা করে থাকেন তবে এটিও কাজ করে।
আপনি যা করেন তা এখানে: 90 দিনের জন্য আপনার দিনের প্রথম 90 মিনিটের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এটি এমনকি আপনার দিনটি সত্যিই যাওয়ার আগে অগ্রাধিকারগুলিতে আলোকপাত করবে।
এটিও খুব ব্যবহারিক। এটি প্রতিদিন আপনার সমস্ত সময় কোনও একটি জিনিসে ব্যয় করে না।
আপনি এই এক লক্ষকে কেন্দ্র করে এবং এটি আপনার সামগ্রিক সংস্থার লক্ষ্যগুলির সাথে সামঞ্জস্য হয় তা নিশ্চিত করতে আপনি প্রকল্পগুলিও সেট আপ করতে পারেন।
আপনার দিনের 90 দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যটি 90 দিনের জন্য কেন করা উচিত।
একটি কাজ বাছাই করুন এবং তারপরে এটি করুন
এটি খুব কঠিন কারণ মাঝে মাঝে আমাদের প্রকল্পগুলি 30 মিনিটের বা এক ঘন্টার হয় না। এটি 8 ঘন্টা বা একাধিক দিন সময় নিতে পারে। এর পরে কাজ কি? এটিকে একটি টাস্কে ভাঙ্গুন এবং তারপরে কাজটি শেষ করুন। তবে আর কতদিন হওয়া উচিত? এটার যুক্তি! আমি মনে করি আমাদের বেশিরভাগ দিনগুলি ঘন্টা হিসেবে বিভক্ত । যা আসলে 45 থেকে 50 মিনিটের মধ্যে। আমাদের মিটিংগুলি থাকে যা ঘন্টা শুরু হয় বা আমরা মধ্যাহ্নভোজনের সময় নিয়ে যাই বা আমরা এক ঘন্টার জন্য একটি সময় নির্ধারণ করি। এক কিছুর জন্য 45 মিনিট ধরে ধারাবাহিকভাবে কাজ করা বোধগম্য হয় তবে এটি খুব কঠিন। কৌশলটি 5 মিনিটের বিরতি সহ 25 মিনিটের সময় প্রস্তাব দেয়, তারপরে দীর্ঘ বিরতি অনুসরণ করে।
একটি নির্দিষ্ট কাজ আপনাকে কতটা সময় নিতে পারে তা অনুমান করতে সহায়তা করে।
Paresh
I hope you have like this article on know your Increase your productivity tips. Do share your views, feedback or suggestion that we can add up in this article 😊. I would have to read your comments.
আপনারা আপনাদের মন্তব্য জানাবেন। আমার এই page টা share আর subscribe করবেন এরকম অনেক কিছু জানতে। page টা share করবেন যাতে অনেক মানুষ এটা পরে উপকৃত হয়।তারা যাতে নিজের সমস্যা থেকে নিজেকে বের কোরতে পারে, নিজেকে চিনতে পারে, নিজেকে motivate করতে পারে। এটা share করে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে দিন, যাতে তারা ও এটা পরের help পায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন