Improve your spoken skill কথা বলার কৌশল বলার ১০ টি কৌশল
কথা বলার মধ্যে আমাদের সফলতা ও ব্যর্থ
যোগাযোগ স্থাপনের চারটি সরঞ্জাম1. শোনা 👂
2. বলা🗣
3.পড়া📖
4. লেখা✍️।
এই চারটি মৌলিক সরঞ্জাম আমাদেরকে আরো শিক্ষিত এবং উন্নত করে । যদি তোমার যোগাযোগ স্থাপন দক্ষতাকে আরও উন্নত করতে চাও প্রথম এই চারটে সরঞ্জাম একান্তই প্রয়োজন । পরেরটা তুমি অন্যদেরকে বুঝতে পারবে এবং দেখতেও পাবে যে তাদের গুরুত্ব কতটা ।
যোগাযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে তোমার দরকার পড়বে নতুন কিছু স্কিল বা দক্ষতা শেখায় ,এগুলোর ক্ষেত্রে প্রথম যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে প্র্যাকটিস সবসময় নিজেকে প্রস্তুতি নিতে হবে যতক্ষণ না আমরা এসব দক্ষতাগুলো কে আমরা খুব ভালো ভাবে কার্যকর করতে পারি। আমরা যখন জন্মায় তখন সেই বয়সেই আমরা বলতে শিখেছি। প্রথমে সেটা আমাদের পক্ষে খুব কঠিন হয় মনে রাখার। যা হোক তারপর থেকে আমরা মনে রাখতে ,পড়তে এবং লিখতে শিখি। এই দক্ষতাগুলো আমরা প্রথমে বাবা-মায়ের কাছে এবং শিক্ষকদের কাছে শিখি। আমাদেরকে বেশিরভাগ সময় শোনার ক্ষমতা বারাতে হবে। যোগাযোগ স্থাপনের গুরুত্ব মাধ্যম যে ব্যক্তি ভালোভাবে শুনে সে ব্যক্তি ভালো হবে বলতেও পারে। তাই সোনার গুরুত্ব খুবই বেশি। সর্বপ্রথম আমাদের শোনার দক্ষতার উপর জোর দিতে হবে।
আমরা লেখার মাধ্যমে 10% মনে রাখি। শোনার মাধ্যমে 20% মনে রাখি।
দেখার মাধ্যমে 30% মনে রাখি।
দেখা এবং শোনার মাধ্যমে 50% মনে রাখি। যখন আমরা দেখি এবং বিষয়টা নিয়ে চর্চা বাস করি সেটা 70% মনে রাখি।
শেষের টা হল আমরা যেটা করি সেটা 90% মনে রাখি।
কথা বলার ১০ টি কৌশল
কথা বলার মধ্যে আমাদের সফলতা ও ব্যর্থতা
শ্রোতা অনেকে দরকার যদি তুমি ভালো শ্রোতা না হও তাহলে ভালো বক্তা হতে পারবেনা মৌখিক যোগাযোগ আমাদের ভুল বোঝাবুঝি এবং বিচ্ছিন্ন সংবাদ এর ত্রুটি দূর করতে সাহায্য করে /শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যমেই পৃথিবী বিদ্যমান এবং মানবজীবন অর্থকে ধরে রাখতে পারে। যোগাযোগ সঠিক এবং দ্রুত তথ্যটি বুঝতে সহায়তা করে। আমাদের, চিন্তাভাবনা, মতামত এবং শুভেচ্ছাকে জানানোর পক্ষে আমাদের বেঁচে থাকার জন্য সর্বদা গুরুত্বপূর্ণ।
যোগাযোগের দক্ষতা আপনাকে অন্যকে বোঝার এবং বোঝার মঞ্জুরি দেয়। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে তবে কার্যকরভাবে অন্যদের কাছে ধারণাগুলি যোগাযোগের ক্ষেত্রে, সক্রিয়ভাবে কথোপকথনে শোনার, সমালোচনামূলক প্রতিক্রিয়া জানানো এবং জনসাধারণের কাছে বক্তৃতা দেওয়ার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ নয়।
লোকেরা যখন শোনা যায়, তখন তারা আরও যত্ন সহকারে নিজের কথা শোনার এবং তারা কী অনুভব করছে এবং কী ভাবছে ঠিক তা পরিষ্কার করার প্রবণতা রাখে। শ্রবণশক্তি হল আমাদের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ দক্ষতা যা আমরা অর্জন করতে পারি কারণ এটি আমাদের প্রাথমিক সম্পর্ক যা বিকাশ, অন্যকে বোঝার এবং বিশ্বাস তৈরির প্রাথমিক উপায়।
আপনি কার সাথে কথা বলছেন। ...
শারীরিক ভাষার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।
প্রথম : জিনিস লিখুন। আপনি অন্য ব্যক্তির সাথে কথা বলার সময় বা আপনি যখন কোনও সভায় থাকবেন তখন নোটগুলি নিন এবং আপনার স্মৃতিতে নির্ভর করবেন না। কথোপকথনের সময় কী বলা হচ্ছে তা আপনি বুঝতে পেরেছেন তা নিশ্চিত করার জন্য একটি ফলো-আপ ইমেল প্রেরণ করুন।
দ্বিতীয় : ফোনটি বাছাই করা কখনও কখনও ভাল। যদি আপনি দেখতে পান যে আপনার অনেক কিছু বলার আছে তবে ইমেল প্রেরণের পরিবর্তে ব্যক্তিকে কল করুন। ইমেল দুর্দান্ত, তবে কখনও কখনও আপনার মুখে মুখে কী বলতে হবে তা যোগাযোগ করা সহজ।
তৃতীয় : কথা বলার আগে ভাবুন। আপনার কথা বলার আগে সর্বদা বিরতি দিন, মনে মনে প্রথম কথাটি বলছেন না। এক মুহূর্ত সময় নিন এবং আপনি কী বলছেন এবং কীভাবে বলছেন তার প্রতি মনোযোগ দিন। এই একটি অভ্যাস আপনাকে বিব্রত এড়াতে অনুমতি দেবে।
চতুর্থ : সবার সাথে সমান আচরণ করুন কারও সাথে কথা বলবেন না, সবার সাথে শ্রদ্ধার সাথে আচরণ করুন। অন্যকে আপনার সমান বলে বিবেচনা করুন।
পঞ্চম : একটি ইতিবাচক মনোভাব এবং হাসি বজায় রাখুন। এমনকি আপনি যখন ফোনে কথা বলছেন তখনও হাসুন কারণ আপনার ইতিবাচক মনোভাবটি ফুটে উঠবে এবং অন্য ব্যক্তি এটি জানতে পারবেন will আপনি যখন প্রায়শই হাসেন এবং ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেন, লোকেরা আপনাকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানায়।
ষষ্ঠ : শুনুন, শুনুন এবং শুনুন। লোকেরা জানতে চায় যে তাদের শোনা যাচ্ছে। আপনার প্রতিক্রিয়া তৈরির পরিবর্তে অন্য ব্যক্তি কী বলছেন তা সত্যিই শুনুন। ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে স্পষ্টতার জন্য জিজ্ঞাসা করুন। এই মুহুর্তে, আপনার সাথে কথা বলার লোকটি আপনার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হওয়া উচিত। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল একবারে একটি কথোপকথন করা। এর অর্থ হ'ল আপনি যদি ফোনে কারও সাথে কথা বলছেন, কোনও ইমেলের প্রতিক্রিয়া জানান না, বা একই সাথে কোনও পাঠ্য প্রেরণ করেন না। অন্য ব্যক্তিটি জানবে যে তার আপনার অবিভক্ত মনোযোগ নেই।
সপ্তম : আপনি কার সাথে কথা বলছেন। আপনি যখন কোনও বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করছেন তখন সংক্ষিপ্ত শব্দ এবং অনানুষ্ঠানিক ভাষা ব্যবহার করা ঠিক আছে তবে আপনি যদি আপনার বসকে ইমেল বা টেক্সট করছেন তবে "আরে," "টিটিওয়াইএল" বা কোনও অনানুষ্ঠানিক ভাষায় আপনার বার্তায় কোনও স্থান নেই। আপনি ধরে নিতে পারবেন না যে সংক্ষিপ্ত বিবরণটির অর্থ অন্য ব্যক্তি জানে। কিছু সংক্ষিপ্ত শব্দটির বিভিন্ন লোকের কাছে আলাদা অর্থ রয়েছে, আপনি কি ভুল বোঝাবুঝি হতে চান? কার্যকর যোগাযোগকারীরা কাদের সাথে কথা বলছে তার উপর ভিত্তি করে তাদের বার্তাকে লক্ষ্যবস্তু করে, তাই আপনি যখন নিজের বার্তাটি জুড়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন তখন অন্য ব্যক্তিকে মনে রাখার চেষ্টা করুন।
অষ্টম : দেহী ভাষার বিষয়গুলি। মুখোমুখি সভা এবং ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি অ্যাক্সেসযোগ্য বলে মনে হচ্ছে, তাই খোলামেলা দেহের ভাষা রয়েছে। এর অর্থ হ'ল আপনার বাহু অতিক্রম করা উচিত নয়। এবং চোখের যোগাযোগ রাখুন যাতে অন্য ব্যক্তি জানে যে আপনি মনোযোগ দিচ্ছেন।
নবম : আপনার পাঠানোর আগে বার্তাটি পরীক্ষা করে দেখুন। বানান এবং ব্যাকরণ চেকাররা লাইফসেভার হয় তবে সেগুলি বোকা নয়। আপনার শব্দগুলি উদ্দেশ্য বার্তাটি যোগাযোগ করছে কিনা তা নিশ্চিত করতে আপনি কী লিখেছেন তা দুবার পরীক্ষা করে দেখুন।
দশম : সংক্ষিপ্ত হলেও সুনির্দিষ্ট হন। লিখিত এবং মৌখিক যোগাযোগের জন্য, অনুশীলনটি সংক্ষিপ্ত হলেও যথেষ্ট নির্দিষ্ট, আপনি কী বলতে চাইছেন তা বুঝতে অন্য ব্যক্তির পক্ষে পর্যাপ্ত তথ্য সরবরাহ করাএবং যদি আপনি কোনও ইমেলের প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন তবে আপনার প্রতিক্রিয়াটি তৈরি করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি পুরো ইমেলটি পড়েছেন। পর্যাপ্ত অনুশীলনের সাহায্যে আপনি ঝাঁকুনি না শিখতে পারবেন বা খুব বেশি তথ্য দিতে পারবেন না।
কথা বলার মধ্যে আমাদের সফলতা ও ব্যর্থ
যোগাযোগ স্থাপনের চারটি সরঞ্জাম1. শোনা 👂
2. বলা🗣
3.পড়া📖
4. লেখা✍️।
এই চারটি মৌলিক সরঞ্জাম আমাদেরকে আরো শিক্ষিত এবং উন্নত করে । যদি তোমার যোগাযোগ স্থাপন দক্ষতাকে আরও উন্নত করতে চাও প্রথম এই চারটে সরঞ্জাম একান্তই প্রয়োজন । পরেরটা তুমি অন্যদেরকে বুঝতে পারবে এবং দেখতেও পাবে যে তাদের গুরুত্ব কতটা ।
যোগাযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে তোমার দরকার পড়বে নতুন কিছু স্কিল বা দক্ষতা শেখায় ,এগুলোর ক্ষেত্রে প্রথম যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে প্র্যাকটিস সবসময় নিজেকে প্রস্তুতি নিতে হবে যতক্ষণ না আমরা এসব দক্ষতাগুলো কে আমরা খুব ভালো ভাবে কার্যকর করতে পারি। আমরা যখন জন্মায় তখন সেই বয়সেই আমরা বলতে শিখেছি। প্রথমে সেটা আমাদের পক্ষে খুব কঠিন হয় মনে রাখার। যা হোক তারপর থেকে আমরা মনে রাখতে ,পড়তে এবং লিখতে শিখি। এই দক্ষতাগুলো আমরা প্রথমে বাবা-মায়ের কাছে এবং শিক্ষকদের কাছে শিখি। আমাদেরকে বেশিরভাগ সময় শোনার ক্ষমতা বারাতে হবে। যোগাযোগ স্থাপনের গুরুত্ব মাধ্যম যে ব্যক্তি ভালোভাবে শুনে সে ব্যক্তি ভালো হবে বলতেও পারে। তাই সোনার গুরুত্ব খুবই বেশি। সর্বপ্রথম আমাদের শোনার দক্ষতার উপর জোর দিতে হবে।
আমরা লেখার মাধ্যমে 10% মনে রাখি। শোনার মাধ্যমে 20% মনে রাখি।
দেখার মাধ্যমে 30% মনে রাখি।
দেখা এবং শোনার মাধ্যমে 50% মনে রাখি। যখন আমরা দেখি এবং বিষয়টা নিয়ে চর্চা বাস করি সেটা 70% মনে রাখি।
শেষের টা হল আমরা যেটা করি সেটা 90% মনে রাখি।
কেন লোকেরা তোমার সঙ্গে কথা বলতে পছন্দ করবে?
1. সামনের ব্যক্তির বিষয়ে আগ্রহী হও কিন্তু আকর্ষণীয় নয়।
2. সর্বদা সামনের ব্যক্তির পছন্দ, আসক্তি, শখ, পেশা সম্পর্কে প্রশ্ন করো । যেগুলি তারা আগ্রহী।
3. সক্রিয়ভাবে শ্রোতা হও।
4. নম্বর কম কথা বলো ও বেশি শোনো এবং তারপর বলো।
5. মাথা ওপর নিচ করো এবং তাকে অনুভব করা ও যে তুমি তার সঙ্গে সহমত।
6. প্রতিক্রিয়া জানাও হা, সত্যি ,তারপর, এই শব্দগুলো বলে।
সব থেকে বড় কথা হল এ কথাগুলো বারবার অভ্যাস করা।
পরবর্তী অংশ আবার প্রকাশ হবে
আপনারা আপনাদের মন্তব্য জানাবেন। আমার এই page টা share আর subscribe করবেন এরকম অনেক কিছু জানতে। page টা share করবেন যাতে অনেক মানুষ এটা পরে উপকৃত হয়।তারা যাতে নিজের সমস্যা থেকে নিজেকে বের কোরতে পারে, নিজেকে চিনতে পারে, নিজেকে motivate করতে পারে। এটা share করে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে দিন, যাতে তারা ও এটা পরের help পায়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন