বুদ্ধির সঠিক প্রয়োগর রাস্তা 7 tips to use your Intelligency right way. buddhir prayog er kichu tips

মানুষ কেন তার বুদ্ধির সঠিক প্রয়োগ করতে পারে না




আপনার বুদ্ধি আপনার নিজের।বুদ্ধি তখন কাজ করে যখন আপনি স্থির থাকেন।এই বুদ্ধি কে কাজে লাগিয়েই মানুষ আজ সমাজ, অর্থনীতি, বৈজ্ঞানিক, রাজনীতি প্রভৃতি দিকে এগিয়েছে। প্রশ্ন এখন আপনি আপনার বুদ্ধির কত শতাংশ ব্যবহার করেন? এই বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে মানুষ সম্পর্ক কে উন্নত করছে। বুদ্ধির ব্যবহার করে আজ মানুষ উন্নত অস্ত্র শস্ত্র বানিয়েছে। আর এই বুদ্ধির অপব্যবহার করে ধ্বংস ও করছে। মানুষ আজ তার বুদ্ধির 10% ব্যবহার করে মহাকাশে পৌঁছেছে, চাঁদ ও মঙ্গলে পৌঁছেছে। বুদ্ধি মানুষের একটা অস্ত্র। এটা কে আপনি কিরকম ভাবে ব্যবহার করবেন সেটা আপনার উপর।

বুদ্ধির ব্যবহারে বাধা কি কি?


সদগুরু বলেছেন আপনি যদি সারাদিন খুশি থাকেন তাহলে আপনি আপনার বুদ্ধির বেশি শতাংশ ব্যবহার করতে পারবেন। আর রোজ যদি খুশি থাকার অভ্যাস করেন তাহলে আপনি আপনার বুদ্ধির 100% ও ব্যবহার করতে পারেন।  যদি না কোনো আকাঙ্খা, অস্থিরতা,সিমহহীন চিন্তা না আসে,কোনো ব্যক্তি আপনাকে অসম্মান করলো বা অতীতে আপনাকে ছোট করে অপমান করেছে, আপত্তি জনক কথা বলেছে সেটা আপনি সবসময় চিন্তা করছেন। এমন হলে আপনি আপনার শক্তি নষ্ট করছেন সেই বাজে চিন্তা করে, যেখানে আপনার কোনো লাভ হবে না । আপনার এখানে ক্ষতিই হচ্ছে, আপনার মানসিক ও শারীরিক শক্তি ক্ষীণ হচ্ছে।

একটা উধারান দিয়ে বোঝানো যাক। 

আপনি একটা বন্ধুর বাড়িতে নিমান্তন্নে গেছেন ও সেই বন্ধু আপনাকে বলছে আপনি একজন সংকীর্ণ মনের ও বুদ্ধিহীন, এই পরিস্থিতিতে আপনি কি করবেন? 

১. আপনি তর্ক করবেন, লড়াই করবেন ও বলবেন যে আপনার এরকম সাহস কিকরে হয় আমাকে এরকম বলার? সেও কিছু বলবে, আপনি ও বলবেন। শেষে আপনি তার মুখ দেখবেন না আর সেও। আপনি এরপর থেকে তার বাড়ি হয়তো কখনো যাবেন না, কারণ সেখানে তে আপনাকে আপনিতো হতে হয়েছে।

আর এটা আপনার চিন্তা ভাবনা ও বুদ্ধির উপর প্রভাব ফেলেছে। আপনি ভাবছেন যে আপনি ঠিকই করেছেন। তার সাথে এরকমই করা উচিত। ওটা ও deserve করে। সে বন্ধু আপনাকে অপমান করেছে সেটা নিয়ে আপনি ভাবছেন সর্বক্ষণ। কারণ তার কথা আপনাকে আঘাত দিয়েছে।আপনি ভাবতেই পারেননি যে সে ওরকম কথা বলতে পারে।

এখনে আপনি ভাবছেন যে এটা করার পর আপনি change বা পরিবর্তন হয়ে গেলেন।পরবর্তি কালে এরকম আর হবে না।  আপনি আপনাকে এইকাজের জন্য ঠিক ভাবছেন।




কিন্তু এরকম পরিস্তিতি পুনরাবৃত্তি হলে আপনি কি সেরকমই থকবেন? না আপনি আবার পরিবর্তন করবেন। যতই করুন আপনি সেই সংস্কারেই আবদ্ধ হয়ে আছেন। আপনি আপনাকে একটুও পরিবর্তন করেননি। কারণ আপনি আবার সেই পুরনো দিনের অপমান এর কথা শুনে উত্তেজিত হয়ে পড়েন, অস্থির হয়ে পরেন। আপনি আপনার বিচার কে শুদ্ধ করেননি। আপনার thought process কে পরিবর্তন করেন নি, আপনি সেই সংস্কার কে ধরে রেখেছেন। আপনার বুদ্ধিও অস্থির হচ্ছে এখন। এখানে আপনার image আপনি খারাপ করছেন। 

আপনি ছাড়ুন সে বন্ধু আপনার জন্য কি চিন্তা করে। তার চিন্তা ভাবনা আপনার উপর প্রভাব কেন ফেলবে? আপনি একটা image কে ধরে বসে আছেন, আর মানতে চাইছেন না। আপনি ভাবছেন ওই ইমেজ টাই আপনি। তার কিছু কথাই আপনাকে হিলিয়ে দিলো আর সেই নিয়ে আপনি নেগেটিভ বা নেতিবাচক ভাবতে শুরু করেছেন। এখন আপনার energy ও লস হচ্ছে, বুদ্ধি ও ক্ষয় হচ্ছে।

২. হয় আপনি সেখানে কিছু বলবেন না। কারণ আপনি জানেন যে আপনি কিরকম। কেও কিছু বললে বা কোনো মন্তব্য করলে আপনার কিছু এসে যায় না। I accept you as you are এই সংস্কারে আপনি বিশ্বাসী। কারণ এখানে আপনাকে আপনার বন্ধু অপমান করে ছোট করলো, সেটা তার চিন্তা ভাবনা ছিল সেটা আপনি জানেন। এটা ও বুঝলেন যে আপনার বন্ধু আপনার জন্য কি ধরণের ভাবনা চিন্তা করে, আপনাকে কোথাই স্থান দেয়। কিন্তু এখানে আপনি আপনার বুদ্ধিকে অস্থির হতে দিলেন না। আপনি জানেন যে চিন্তা ভাবনা এখন তার negative আপনার নয়। 

সঠিক আহার করা

আমাদের সমস্ত শক্তি উৎস আমাদের আহার। আমরা সারাদিন কি কি আহার করছি আমাদের শরীর আর মস্তিষ্কের জন্য। ব্রেইন বা মস্তিস্ক আমাদের শরীরের ই অংশ। সঠিক আহার আমাদের ব্রেইন এর জন্য ভালো।কথাই আছে পেট ঠিক তো মাথাও ঠিক। পেটের সাথে আমাদের মস্তিষ্কের যোগ সূত্র আছে। শারীরিক দিক থেকে আমাদের ব্রেইন দুর্বল হলে আমাদের চিন্তাভাবনার উপর শক্তি আসবে না। আমাদের শরীরের জন্য সঠিক nutrient এর প্রয়জন।


Repitation  বা পুনরাবৃত্তি না করা

Thinking power  কে স্ট্রং করতে আমরা কিছু করি না। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমরা সবসময় কি বলছি। আমরা নিজেকে সর্বদা মুখে ও মনে মনে কি বলছি এটা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আপনি যেটা বলবেন বরাবার সেটা বাস্তবে ধীরে ধীরে সত্য হবে। এক দু বার বললে কিছু হবে না। আপনি যখন একটা কথা বার বার মনে মনে বলতে থকবেন (হতে পারে সেটা বাস্তবে সত্য নয় বা আপনি সেটা নন)। ধীরে ধীরে আপনার action চেঞ্জ হতে থাকবে। আপনার চিন্তা বাস্তবে সত্য হতে থাকবে। আপনি সেই দিকে যেতে থকবেন। আপনি যেটা বার বার মনে মনে বলছেন আর ভাবছেন ঠিক সেই দিকেই আপনি কাজ করতে থাকবেন। কিন্তু এখন out come এর বিষয়ে ভাবলে হবে না। "কর্ম করে যাও ফলের কথা চিন্তা না করে".....যেটা গীতাই বলা হয়েছে, এটা ভেবে। যখন আপনি বারবার আপনার মাইন্ডে রিপিট করবেন, বার বার পুনরাবৃত্তি করবেন। আপনি যেটা চান সেটা আপনার মাইন্ডে রিপোর্ট করলে আপনি সেদিকে এগোবেন।


 নিজের উপর বিশ্বাস না করা


 আপনি যদি আপনার বুদ্ধি অন্যজনের কাছে বন্দক দিন,বন্দক অর্থে আপনি কোন কিছু শুরু করার করোর কাছে উপদেশ ন্যেন। আপনি সেখানে আপনার বিচার বুদ্ধি ব্যবহার করেন না, আপনি তার উপরই নির্ভর থাকেন। তাহলে  লাভ হবে তার, আপনার নয়। এখনে একটি সমস্যা যে সে ব্যক্তি বেক্তিগত ভাবে যদি না চান যে আপনি সফল হন। আপনি সবার কাছে উপদেশ নিতে পারেন শেষ মেষ আপনাকে আপনার বিচার বুদ্ধি ফলাতে হবে। আপনি তো এখানে আপনার ব্যক্তিত্ব ও নষ্ট করছেন যদি আপনি আপনার বিচার বুদ্ধি ব্যবহার না করেন তাহলে। আপনি এখানে নিজে নিজের পায়ে কুরুল দিতে চলেছেন। দুজন ব্যক্তির বিচার ও অনুভূতি কখনো এক হয় না। মাঠে যে খেলবে সেই এগোবে। আপনি সফল হতে চাইছেন আর নিজের বিচার বুদ্ধি বিবেক অন্য ব্যক্তির কাছে বন্দক দিয়েছেন, এভাবে এমনি বেশি দূর কি করে এগোবেন? নিজের বুদ্ধি দিয়ে কোনো জিনিস লাভ করলে সেটার আনন্দ আপনার অনুভূত হবে, সেটা করে ও খুশি হবেন। সেখানে দ্বিতীয় জন ব্যক্তির বুদ্ধি নিলে সেখানে আপনার ব্যক্তিত্ব কোথাই প্রকাশ পাবে? একদিন না একদিন গর্তে পড়তে হবে। কারণ আপনি আপনাকে বিশ্বাস করেন না।


আমরা নিজে নিজের দুঃখ ও কষ্ট কে ডেকে আনি। যেখানে বুদ্ধির প্রয়োজন হয় সেখানে বুদ্ধির প্রয়োগ করা দরকার। আমরা অন্য ব্যক্তির কথা নিজের গায়ে মাখি, কেউ ভালো বা কেও মন্দ বললো সেটা নিয়ে ভাবতে থাকি। অন্য ব্যক্তির কথা শুনে চলতে শুরু করি, কখনো বিচার করে দেখি না যে সে যে কথা তা বললো সেটা কি প্রয়োগ করা যাবে। আমি এটা বলছি না যে অন্য জনের কথা শোনা ভুল বা ঠিক নয়। এটা এমন নয়। অন্য জনের কথা শোনা উচিত সঙ্গে বিচার করা ও উচিত যে কথা টা কতক খানি যুক্তি যুক্ত। সে কথা টা কি প্রয়োগ করলে নিজের ও মানুষের কি ভালো হবে? না খারাপ হবে?


 কথার মধ্যে ও নেগেটিভ না নেতিবাচক এবং পজিটিভ বা ইতিবাচক আছে। আসলে কথা কখনো ইতিবাচক ও নেতিবাচক হয় না। ওটা আমরাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও বিচার করে  negative ও positive করে তুলি। 

এটা ও নির্ভর করে যে সামনের ব্যক্তি কিরকম দৃষ্টি ভঙ্গি ও চিন্তা ভাবনা করে আমাদের সামনে তার নিজের বিচার উপস্থাপন করছে। তার বিচার শুনে বোঝা যায় যে তার বিচারের quality বা পণ্য কি।

বলে না যে কথা ও ব্যবহারের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে সামনের ব্যক্তির পরিচয়।

অতিরিক্ত চাহিদা


নিজের পরিচয় সকলেই ভালো করতে চাই। কিন্তু সেটা করবে কিকরে সেটা ও জনার বিষয়। প্রত্যেক ব্যাক্তিই সমাজের স্বীকৃতি চায়, প্রতিষ্ঠা চায়, সম্মান চায়, ভালোবাসা চায়। অনেকের আবার বাসস্তান ও চায়। বস্ত্র ও অন্ন চায়, এগুলো মানুষের বেসিক চাহিদা। চাইলে তো আর পাওয়া যায় না। তার জন্য নিজেকে তৈরি করতে হয়, নিজের উপর পরিশ্রম করতে হয়। সবথেকে কঠিন সমস্যা আমাদের চাহিদার কোনো লাগাম নেই। যেটা চাই সেটা যখন পেয়ে যায় তখন তার থেকে আরো বেশি কিছু আমরা প্রত্যাশা বা expectation করতে থাকি। সমস্যা হয় তখন। এখন থেকেই শুরু হয় সমস্যা যার কারণে রাগ, দুঃখ,কষ্ট, যন্ত্রনা শুরু হয়। সেই সময় বুদ্ধির উপর প্রভাব পড়ে, বুদ্ধি ক্ষীণ হয়।

ক্রোধ হিংসা ও অহংকার

অহংকারী ব্যক্তির মন সবসময় আত্মকেন্দ্রিক হয়ে থাকে,
সে নিজেকে নিয়েই পূর্ণ থাকে, সে নিজেকে ছাড়া অন্য কাউকে গুরুত্ব দিতে পারেনা। সে সর্বদা নিজেকেই special মনে করে। অন্য ব্যক্তির পদ, প্রতিষ্ঠা কে সহ্য করতে পারেনা। সে মনে করে সব জায়গায় তারই প্রসংসা হোক, শুধু তারই প্রতিষ্ঠা হোক। সব মানুষ যেন তার বিষয়েই চর্চা করে, তার শক্তি, তার সামর্থ ও জয় নিয়ে গুনগান করে। অহংকারী ব্যক্তি খুব তাড়াতাড়ি আঘাত পায় ও নিজেকে অপমানিত বোধ করে। তার বলা হয় অহংকারী ব্যক্তির বুদ্ধ ভ্রষ্ট। তারা তার বিবেক ও বুদ্ধি কাজে লাগাতে পারে না।

যে ব্যক্তি ক্রোধ করে সে ব্যক্তি বুদ্ধি কি করে কাজে লাগবে। সে তো ক্রোধ  মধ্যে মত্ত থাকে, সে ব্যক্তি বাস্তবে বুদ্ধির প্রয়োগ করতে পারেনা। তার মস্তিস্ক চঞ্চল ও অস্থির অবস্থায় থাকে। কারণ সে ব্যক্তি যেটা চেয়েছিল সেটা সেই মতো হয় নি, বা পায়নি। সে তো সেই বিষয়ে চিন্তা করে নিজের শক্তি অপচয় করছে। ঠিক সেরকম যে ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির হিংসা করে কারণ অন্য ব্যক্তির প্রতিষ্টা, ধন সম্পত্তি, সম্মান, পদ, মর্যাদা দেখতে পারে না। সে ব্যক্তি সর্বদা নেতিবাচক বিচার ও চিন্তাভাবনা করে। সে অন্য ব্যক্তির জন্য নিজের বিচার কে দূষিত করছে। সে নিজের ও ভালো করছে না। সে তার মানাসিক ও শাররীক অবস্থা কে নিজের অজান্তেই খারাপ করছে।



বুদ্ধি বা IQ একটা আলোচ্য বিষয়। একজন ব্যক্তির সাফল্যের পিছনে শুধু বুদ্ধি থাকে না তার আবেগগত দক্ষতা বা ইমোশনাল intelligence থাকে।  কোনো ব্যক্তির সাফল্যে পিছনে 20% IQ ও বাকি 80% EQ এর দরকার পড়ে।



বুদ্ধি সেটা যেখানে আপনি কি ভাবে আপনার পরিকল্পনা কে সঠিকভাবে পরিচালনা করছেন, আপনি মনোযোগ দিয়ে একটা অঙ্ক সমাধান করছেন, আপনি কি ভাবে আপনি সবার সামনে উপস্থাপন করছেন, কি ভাবে আপনি একটা সমস্যার সমাধান করছেন, আপনি কিরকম ভাবে মানুষের সাথে কথা বলছেন ও ব্যবহার করছেন

নিজে সিদ্ধান্ত নিতে না পারা


 উপদেশ দেওয়ার মানুষের অভাব হবে না। এটা ই একমাত্র ফ্রী তে পাওয়া যায়। আপনি কোন ভালকিছু শুরু করলেন তো উপদেশ দেওয়ার লোক অনেক পেয়ে যাবেন। যেন মনে হয় তারাই সব জানে আর সব experience gain করেছে। যে মাস্টারি করে সে তখন accountancy তে ও ভালোমন্দ উপদেশ দেবে। যে network marketing জানে না সে ও জ্ঞান ফলবে। যে কখনো আর্টস নিয়ে পড়ে নি, যে তার মর্ম বোঝেনা সে বলবে সায়েন্স নিয়ে পড়তে বলবে। যে সায়েন্স এর মাবা কে জানে না সে বলবে কি করতে হবে।

 সবাই এমন দেখাবে নিজেকে যে সেই তোমার ভালো চায়, সে এটাও বলবে যে তুমি খুব বড় হও। সবাই চায় যে তুমি বড় হও কিন্তু তার থেকে নয়। তুমি যদি তার থেকে বড় হয়ে ও যাও, তাইলে সে কি সহ‍্য করতে পারবে বলে তোমার মনে হয়।

হিন্দি তে তাদের বলে রায়চাঁদ।আমাদের  তদের কাছেই উপদেশ বা রায়  নেওয়া উচিত যারা সে field এ expert বা দক্ষ। যে মাধ্যমিক fail সে বলে কিভাবে WBCS পাস করতে হবে। এখন আপনি ও বোকা হবেন। কারন আপনি ও আপনার সাধারণ বুদ্ধির ব্যবহার করছেন না।

আপনি জানেন আপনার গানের গলা খারাপ। তারপর ও কিছু মানুষ আপনাকে ভালো বলছে, কারণ তার আপনাকে আঘাত দিতে চাইছেন না এই মানসিকতা রেখেছে। আর কেও ভালো বলছে কারণ তারা তোমার কাছের লোক। আর কেও ভালো বলছে কারন তার body language বলে দিচ্ছে যে আপনাকে আরো ভালো করতে হবে, এখনো শিখতে হবে। আর কেও আপনার সামনেই বলে দিচ্ছে যে আপনি ভালো গাইতে পারেন না। আর সেটা জানার পর আপনি তাকে প্রতিক্রিয়া বা রিয়াক্ট করতে পারেন। নইলে সে কথা শুনে আপনি গোভীড় নেগেটিভ চিন্তায় যেতে পারেন বা আপনি এটা শোনার পর যে আপনার গানের গলা ভালো করতে হবে সেজন্য আপনি আপনার উপর কাজ করতে শুরু করবেন। এটা একটা পজিটিভ রাস্তা।যেটা আপনি চয়েজ।

 আপনার সংস্কার আপনি ভাল না খারাপ করবে সেটা আপনার চিন্তাভাবনার উপরে ডিপেন্ড করবে। তবে রাস্তা আছে আপনি আপনার সংস্কারকে আরও উন্নত করতে পারেন। আপনার চিন্তা ভাবনা ও বিচার কে আপনি দেখতে পারেন ও সেটাকে ঠিক করতে পারেন।





I hope you have like this article on 3 tips to use our Intelligence in right way. Do share your views, feedback or suggestion that we can add up in this article 😊. I would have to read your comments.

আপনারা আপনাদের মন্তব্য জানাবেন। আমার এই page টা share আর subscribe করবেন এরকম অনেক কিছু জানতে। page টা share করবেন যাতে অনেক মানুষ এটা পরে উপকৃত হয়।তারা যাতে নিজের সমস্যা থেকে নিজেকে বের কোরতে পারে, নিজেকে চিনতে পারে, নিজেকে motivate করতে পারে। এটা share করে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে দিন, যাতে তারা ও এটা পরের help  পায়।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মুর্খ মানুষ দের চেনের কিছু লক্ষণ। Murkho manush der chener upai

CRASH and LOVE

প্রেষণা বা Motivation কি? প্রেষণার চক্র! প্রেষণার তত্ত্ব -